LabAid


যখন সরকারি হাসপাতালের বারান্দায় রুগী রা চিকিৎসা পায় না তখন আমার দাদা ল্যাব এইড হাসপাতালের সিসিউ তে চিকিৎসাধীন। আমার দাদা মারা যান ৭ ফেব্রুয়ারি,২০১৪।যা প্রথম আমার চাচা লক্ষ করেন কিন্তু কর্তব্যরত নার্স নয়। যখন আমার চাচা কর্তব্যরত নার্স কে জিজ্ঞাস করেসিলেন হার্ট বিট মনিটরের সোজা দাগের কারনে তখন নার্স বলেসিল এমনটি হতে পারে কারন রুগী ঘুমাচ্ছে।কিছুক্ষন পর দায়িত্তরত ডাক্তার বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে জানান রুগীর অবস্তা আশংকাজনক এবং তাকে লাইফ সাপোর্ট দিতে হবে।এই কথার সুত্র ধরে আমার চাচা তখন তাদের সেবার মান সম্পরকে প্রশ্ন তুলেন এবং বলেন তারা কি ডাক্তার কে রুগীর মৃত্যু সম্পরকে অবহিত করবে নাকি ডাক্তার ি তাদের কে অবহিত করবে?? কেনও একজন অদক্ষ নার্স কে সেখানে রাখা হয়েছে যে কিনা বলে হার্ট বিট এর সোজা দাগ মানে রুগী ঘুমাচ্ছে। কেনও হটাত লাইফ সাপোর্ট দরকার হল??এতো খরচ করার পরেও কি আমরা আপনাদের থেকে ভাল সেবা আশা করতে পারি না??? জবাবে ডাক্তার বলল তাদের আরও অনেক রুগী আছে।এবং আরও বলেন যদি তাদের নার্স নিয়ে আমাদের এতো সমস্যা থাকে তাহলে আমরা যেন নিজেরাই নার্স এর বেবস্তা করি। তারপর আমাদের সিসিউ থেকে বাহির করে দেওয়া হল। কিছুক্ষণ পর আমি ও আমার এক বন্ধু সিসিউ তে গেলাম আমার দাদার ছবি তুলতে। ক্যামেরা দেখে তারা আমাদের কে মারতে শুরু করল এবং আমাদের ক্যামেরা ভাঙ্গার চেষ্টা করলো।

তারপর পুলিশ এবং ল্যাব এইড এর একজন উপরমহলের কর্মকর্তা আসলেন।তারা আমাদের হুমকি দেয় যদি আমরা পুলিশের কাছে মামলা করি তবে তারাও আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করবে এবং তাদের অনেক ক্ষমতা।দাদা মারা যাওয়ার পর প্রায় ২.৩০ ঘণ্টা অতিবাহিতও হয়েছে। আমাদের মুল কাজ সিল দাদার শেষকৃত্য অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা তাই আমরা তাদের বিরুদ্ধে কোনও প্রকার আইনানুগ বেবস্তা গ্রহন করি নি।দাদার লাশ নেওয়ার জন্য আমাদের একটি সমঝতায় আশা প্রয়োজন সিল।এতো টাকা নেওয়ার পর ও তারা রুগী কে নিম্ন মানের সেবা প্রদান করে। তাদের অভদ্রতা মুলক আচরনের পূর্ণ বহিঃপ্রকাশ ঘটে আমাদের গায়ে হাঁ ত্তুলার মাধ্যমে। গণমাধ্যম ও এই ব্যাপারে সম্পূর্ণ নীরব ভূমিকা পালন করছে যা বরই হতাশা জনক।
If you are having problem to watch this Video ..please try the link below..http://www.youtube.com/watch?v=jOfip_…

 

I already have lost my father for the negligence of the doctors, and nurses of LabAid Cardiac Hospital. They should be punished! In our country there should be a mature law against those doctors and nurses for their medical negligence. Also, compensation should be provided to those victims family. (more…)

My intuition of writing this is to raise my voice against LabAidCardiacHospital and provide a real picture about LabAid, so that the LabAid hospital changes their attitude and provide a good services and treatment to the patients. Please read the attached news paper article which was published on The Daily Janakantha on 19 Dec, 2007. Also, please see the actual condition of my father while he was under treatment at LabAid Cardiac Hospital:

(more…)

Janakantha report regarding the mistreatment with my father and misbehavior with me by the LabAid G. M. Mr. Imran Chowdhury posted on December 19, 2007!

Janakantha report

Janakantha report

11.jpg

Next Page »